আজ ১০ এপ্রিল রোববার, বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবস। এবছরের প্রতিপাদ্য হলো এক স্বাস্থ্য এক পরিবার। ক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডরিখ স্যামুয়েল হ্যানিম্যানের জন্মদিন। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমেনের জন্মবার্ষিকীর দিনে পুরো বিশ্বব্যাপী পালিত হয় হোমিওপ্যাথি দিবস।

জার্মান চিকিৎসক হ্যানিমেনের হোমিওপ্যাথির পথপ্রদর্শক হিসেবেও পরিচিত। এই কারণে তাদের অবদানের কথা মাথায় রেখে প্রতি বছর ১০ এপ্রিল বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবস পালিত হয়। ২০০৩ সালে বিশ্বব্যাপী হোমিওপ্যাথি দিবস পালন শুরু হলেও বাংলাদেশে হচ্ছে ২০১৪ থেকে।

বিজ্ঞানী হ্যানিম্যান ১৭৯৬ সালে ‘হোমিওপ্যাথি’ নামক একটি চিকিৎসা পদ্ধতি বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরেন। হ্যানিম্যানই প্রথম বলেন, ভেষজ বস্তুকে ওষুধ হতে হবে তার অভ্যন্তরীণ ক্ষমতার গুণে।

বর্তমানে বাংলাদেশ অ্যালোপ্যাথিক ওষুধে স্বয়ংসম্পূর্ণ। আমাদের দেশীয় ওষুধ শিল্পে বিপ্লব চলমান রয়েছে। দেশের চাহিদার প্রায় ৯৮ শতাংশ ওষুধ দেশেই উৎপাদন হয় এবং বিশ্বের প্রায় ১১৩টি দেশে রফতানি হয়। এতো কিছুর পরও দেশে প্রচলিত চিকিৎসাব্যবস্থার পাশাপাশি আয়ুর্বেদিক, ইউনানি ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাপদ্ধতি জনপ্রিয় হচ্ছে।

প্রতি বছর ১০ এপ্রিল বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবস পালিত হয়। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি। মানুষ তাদের চিকিৎসার জন্য এই চিকিৎসার উপর নির্ভর করে।